নির্ধারিত লক্ষ্য অর্জনে ও প্রয়োজনে বিকল্প লক্ষ্য বাস্তবায়নে লক্ষ্যের শ্রেণিবিভাগ
এইচএসসি ২০২২ সালের শিক্ষার্থী বন্ধুরা, আশা করছি সবাই সুস্থ আছো। তোমরা যারা ২০২২ সালে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে, ইতোমধ্যে তোমাদের ৫ম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশিত হয়েছে। শিক্ষার্থীরা নির্ধারিত নিয়ম অনুসরণ করে বিভিন্ন মাধ্যম থেকে এবং পাঠ্যসূচির আলোকে অধ্যায়ন করার পর ২০২২ সালের এইচএসসি পরীক্ষার অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান করে যথা নিয়মে সংশ্লিষ্ট বিষয় শিক্ষকের নিকট জমা দিতে হবে। এই সুবাদে তোমরা নিশ্চয়ই এইচএসসি ২০২২ সালের ৫ম সপ্তাহের গার্হস্থ্য বিজ্ঞান ১ম পত্র ১ম অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান/উত্তর খোঁজ করছো!
তোমাদের চিন্তার কথা মাথায় রেখে আমরা আজ আলোচনা করবো এইচএসসি ২০২২ সালের ৫ম সপ্তাহের গার্হস্থ্য বিজ্ঞান ১ম পত্র ১ম অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান/উত্তর। আজকের আর্টিকেলটির আলোচ্য বিষয়- নির্ধারিত লক্ষ্য অর্জনে ও প্রয়োজনে বিকল্প লক্ষ্য বাস্তবায়নে লক্ষ্যের শ্রেণিবিভাগ অনুসারে এর রূপরেখা প্রণয়ন।
এইচএসসি ২০২২ পঞ্চম সপ্তাহের গার্হস্থ্য বিজ্ঞান ১ম পত্র অ্যাসাইনমেন্ট
পঞ্চম সপ্তাহের গার্হস্থ্য বিজ্ঞান ১ম পত্র অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান বা উত্তর পাওয়ার পূর্বে মূল অ্যাসাইনমেন্টটি দেখে নেয়া যাক।
অ্যাসাইনমেন্ট–০১; গৃহ ব্যবস্থাপনা ; অধ্যায়-প্রথম
অ্যাসাইনমেন্ট : নির্ধারিত লক্ষ্য অর্জনে ও প্রয়োজনে বিকল্প লক্ষ্য বাস্তবায়নে লক্ষ্যের শ্রেণীবিভাগ অনুসারে এর রূপরেখা প্রণয়ন।
শিখনফল ও বিষয়বস্তু-
- গৃহব্যবস্থাপনার লক্ষ্য বর্ণনা করতে পারবে;
- লক্ষ্যের শ্রেণীবিভাগ করতে পারবে;
- পারিপার্শ্বিক অবস্থা বিবেচনা করে লক্ষ্যের পরিবর্তন করতে পারবে;
নির্দেশনা/সংকেত/ধাপ/পরিধি–
- গৃহ ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যের তাৎপর্য ব্যাখ্যা।
- নিজ লক্ষ্য অর্জনে লক্ষ্যের শ্রেণীবিভাগ এর প্রয়োগ করা;
- লক্ষ্য পরিবর্তনের কারণ উপস্থাপন;
- পরিস্থিতি বিবেচনায় পরিবর্তিত লক্ষ্য বাস্তবায়নে করণীয়;
গার্হস্থ্য বিজ্ঞান ১ম পত্র এইচএসসি ২০২২ সালের ৫ম সপ্তাহের ১ম অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান/উত্তর
পারিবারিক লক্ষ্যসমূহ অর্জনের জন্য পরিকল্পনা প্রণয়ন, বাস্তবায়ন, সংগঠন, নিয়ন্ত্রণ, মূল্যায়ন ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের মাধ্যমে মানবীয় ও বস্তুবাচক সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহারকেই গৃহ ব্যবস্থাপনা বলে। গৃহ ব্যবস্থাপনা হলো একটি ধারাবাহিক গতিশীল প্রক্রিয়া, যার জন্য প্রয়োজন সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং যা কোন নির্দিষ্ট লক্ষ্য অর্জনের প্রচেষ্টাকে কেন্দ্র করে সম্পন্ন করা হয়। এই ব্যবস্থাপনাটি হলো পারিবারিক লক্ষ্য অর্জনের জন্য কতগুলো ধারাবাহিক কর্মপদ্ধতির সমষ্টি মাত্র। এ পদ্ধতি গুলো ধারাবাহিকভাবে সম্পন্ন করতে হয় বলে এগুলোকে গৃহ ব্যবস্থাপনার পদ্ধতি বলা হয়।
নির্ধারিত লক্ষ্য অর্জনে ও প্রয়োজনে বিকল্প লক্ষ্য বাস্তবায়নে লক্ষ্যের শ্রেণিবিভাগ অনুসারে এর রূপরেখা প্রণয়ন
গৃহ ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যের ধারণা : গৃহব্যবস্থাপনায় লক্ষ্য হল পরিবারের সবার চাহিদা পূরণ করা, খাদ্য-বস্ত্র , আরাম, নিরাপত্তা, শিক্ষা, চিকিৎসা, বিনােদন ইত্যাদি মৌলিক বিষয়গুলাের নিশ্চয়তা বিধান করা। অর্থাৎ পরিবার যা চায় এবং যা করতে ও হতে ইচ্ছা করে তাই পরিবারের লক্ষ্য। সচেতন মূল্যবােধ থেকেই লক্ষ্য সৃষ্টি হয়। লক্ষ্য হল গৃহ ব্যবস্থাপনার পূর্বশর্ত। কারণ লক্ষ্যের উপর ভিত্তি করেই ব্যবস্থাপনার কার্যাবলি সম্পাদিত হয়।
G. R. Terry এর মতে, লক্ষ্য হচ্ছে এমন একটা কাম্য বা উদ্দেশ্য যার নির্দিষ্ট পরিধি আছে এবং যা একজন ব্যবস্থাপক তথা গৃহিণীর কার্যাবলিকে নির্দেশ দান করে। লক্ষ্য স্থির করা না হলে ব্যবস্থাপনা সফল হতে পারে না। প্রত্যেক ব্যক্তি তথা পরিবারের মধ্যে ছােট বড় অনেক লক্ষ্য থাকে যা অর্জন করার জন্য তাদের কার্যাবলি নির্দিষ্ট পথে চলতে থাকে। কারণ লক্ষ্য অর্জন স্বয়ংক্রিয়ভাবে হয় না। লক্ষ্য অর্জন করতে কিছু কার্য সম্পাদন করতে হয়। এসব কাজের সমষ্টিই হল ব্যবস্থাপনা।
গৃহ ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যের তাৎপর্য :
লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য সচেতনভাবে নির্ধারণ করতে হবে। লক্ষ্য মূল্যবােধ ও বুদ্ধি থেকে সৃষ্ট। লক্ষ্য সুব্যক্ত ও সহজে বােধগম্য এবং ব্যাখ্যাও করা যায়। লক্ষ্য ব্যক্তিগত জ্ঞান, দক্ষতা ও কর্মমাচরণকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠে। গৃহের সফলতা বা ব্যর্থতা লক্ষ্যের মাধ্যমে প্রকাশ পায়। লক্ষ্যই ব্যবস্থাপনার দিক নির্দেশক লক্ষ্য থাকলেই ব্যবস্থাপনার প্রশ্ন আসে নতুবা নয়। গৃহের লক্ষ্যই যদি ঠিক না থাকে তাহলে গৃহব্যবস্থাপনাও এলােমেলাে ও অর্থহীন হয়ে পড়বে। কোনাে ব্যক্তি বা পরিবার যদি না জানে সে কী চায় তবে তার জীবনটাই বৈঠাবিহীন অর্থাৎ চালকহীন নৌকার মত দুলতে থাকে। এখানে ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যকে নৌকার চালিকা শক্তি বৈঠার সাথে তুলনা করা হয়েছে।
নিজ লক্ষ্য অর্জনে লক্ষ্যের শ্রেণিবিভাগের প্রয়ােগ:
গবেষক নিকেল এবং ডরসী লক্ষ্যকে সময়ের আঙ্গিকে তিনভাগে ভাগ করেছেন। এ শ্রেণিবিভাগে সময়সীমাকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে | এ লক্ষ্যগুলাে হল :
১. দীর্ঘমেয়াদী বা প্রধান লক্ষ্য/দূরবর্তী লক্ষ্য,
২. মধ্যবর্তী বা স্বল্পমেয়াদী লক্ষ্য ও.
৩. তাৎক্ষণিক বা সহকারী লক্ষ্য / নিকটবর্তী লক্ষ্য।
১. দূরবর্তী বা প্রধান লক্ষ্য (Long term aim):
এ ধরনের লক্ষ্য স্থায়ী এবং সময় সাপেক্ষ। এ লক্ষ্য সব সময় সচেতন মনে বিরাজমান থাকে এবং মধ্যবর্তী স্বল্পমেয়াদী লক্ষ্য নির্ধারনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।মধ্যবর্তী লক্ষ্য অর্জনের মাধ্যমে চূড়ান্ত বা প্রধান লক্ষ্য বাস্তবায়ন সম্ভব হয়। প্রধান লক্ষ্য অর্জনের মাধ্যমে সফলতা প্রমাণিত হয়।
২. মধ্যবর্তী বা স্বল্পমেয়াদী লক্ষ্য (Intermediate aim):
পরিবারকে চুড়ান্ত লক্ষ্য অর্জনের জন্য প্রায়ই স্বল্পমেয়াদী লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হয়। যেমন পরিবারের একটি মেয়ে বা ছেলের। দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্য হল উচ্চশিক্ষা লাভ করা। এই দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য পরিবারটির মধ্যবর্তী লক্ষ্য হবে ভাল ফলাফল নিয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় পাস করা। স্বল্প মেয়াদী লক্ষ্য দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্যের চেয়ে নির্দিষ্ট ও স্পষ্ট। এর জন্য অনেক বিকল্প থেকে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রয়ােজন হয়। অনেক সময় অবস্থা ও পরিস্থিতির কারণেও স্বল্পমেয়াদী লক্ষ্য স্থির করতে হয়।
৩. নিকটবর্তী বা তাৎক্ষণিক লক্ষ্য (Short term aim):
ব্যবস্থাপনার সবচেয়ে নিকটতম উদ্দেশ্যকে তাৎক্ষণিক লক্ষ্য বলে। অর্থাৎ লক্ষ্য নির্ধারণের সাথে সাথেই অর্জন করা যায়। যেমন: গৃহিণী কোন পারিবারিক উৎসব উপলক্ষ্যে গৃহের পরিবেশ সুন্দর করে তুলতে চাইলেন। তার এই তাৎক্ষণিক লক্ষ্য পূরণের জন্য যখন তিনি ঘর ঝাড়মােছা করেন , আসবাবপত্রগুলাে সুন্দরভাবে বিন্যাস করেন, তাজা ফুল সংগ্রহ করেন ইত্যাদি তাৎক্ষণিক উদ্দেশ্য পূরণ করলেন।
লক্ষ্য পরিবর্তনের কারণ :
আর্থ- সামাজিক, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, দৃষ্টিভঙ্গী ও মনােভাবের পরিবর্তনের কারণে লক্ষ্যের পরিবর্তন হতে পারে। যেমন –
- পারিবারিক জীবনচক্র ক্রমে ক্রমে লক্ষ্যের পরিবর্তন ঘটাতে পারে।
- পরিবারের সদস্যদের মনােভাব, আয়ুহ কিংবা সুযােগ অনেক সময় নতুন লক্ষ্যের সৃষ্টি করে।
- লক্ষ্য স্থির করার পর যদি তা কষ্টসাধ্য এবং সঠিক মনে না হয় তা হলে লক্ষ্যের পরিবর্তন ঘটে।
- পারিবারিক বিপর্যয়, যেমন – মৃত্যু, দুর্ঘটনা, অসুস্থতা, বেকারত্ব , চাকুরিচ্যুতি ইত্যাদি কারণে লক্ষ্যের পরিবর্তন ঘটে।
- স্বল্পমেয়াদী লক্ষ্য অর্জনের চরম ব্যর্থতা ঘটলে দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্যে পরিবর্তন ঘটে।
- কোনাে কারণে জীবনযাত্রা প্রণালীতে ব্যতিক্রম ঘটলে তা লক্ষ্যের পরিবর্তন ঘটায়।
পরিস্থিতি বিবেচনায় পরিবর্তিত লক্ষ্য বাস্তবায়নে করণীয়
বিভিন্ন কারণে লক্ষ্যের পরিবর্তন হতে পারে। তাই পরিবর্তিত লক্ষ্য বাস্তবায়নে বিভিন্ন দিক বিবেচনা করতে হবে। যেমন-
নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য (Clear objective):
সঠিক পরিকল্পনার নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য থাকতে হবে। কারণ উদ্দেশ্য স্থির ও নির্দিষ্ট না থাকলে পরিকল্পনার কার্যাবলী সঠিকভাবে সম্পাদিত হতে পারে না। তাই আদর্শ পরিকল্পনা প্রণয়ন করতে গেলে প্রথমে উদ্দেশ্য স্থির করতে হয়। তারপর ঐ উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে উপযুক্ত ধারাবাহিক কর্মপন্থা স্থির করতে হয়।
ঐক্য (Unity):
গৃহের একটি সামগ্রিক পরিকল্পনার আওতায় বিভিন্ন খন্ড খন্ড পরিকল্পনা থাকতে পারে। এই সকল খন্ড খন্ড পরিকল্পনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে গৃহের সামগ্রিক পরিকল্পনা সফলতা নির্ভর করে। তাই এই সকল পরিকল্পনার ভেতর সঠিক সমঝােতা এবং পরস্পর সম্পর্ক ও ঐক্য থাকতে হবে।
সহজবােধ্যতা (Easy to understand):
পরিকল্পনা যথাসম্ভব সহজাবােধ্য ও সহজসাধ্য হওয়া উচিত। কারণ পরিকল্পনা সহজ সরল ভাষায় প্রকাশ করা হলে তা বাস্তবায়নের সঙ্গে সম্পৃক্ত প্রতিটি কর্মী এটা অনুধাবনের সক্ষম হবে। অন্যথায় পরিকল্পনা নির্বাহীদের নিকট বােধগম্য না হলে এর কার্যকারিতা হ্রাস পায়।
নির্ভুলতা (Accuracy):
পরিকল্পনা যতদুর সম্ভব নির্ভর হওয়া বাঞ্ছনীয়। আর এর জন্য সঠিক সময়ে সঠিক পূর্বানুমান অপরিহার্য। পরিকল্পনা নির্ভুল না হলে পরিবারের অর্থ, শ্রম ও সম্পদের অপচয় বৃদ্ধি পায়। এজন্য অতীত অভিজ্ঞতা পরিস্থিতি এবং তথ্যাবলির বিশ্লেষণের উপর ভিত্তি করে পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হলে পরিকল্পনা নির্ভুল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
নমনীয়তা (Flexibility):
নমনীয়তা আদর্শ পরিকল্পনার একটি অপরিহার্য বৈশিষ্ট্য। পরিকল্পনা পটভূমির পরিবর্তনের প্রেক্ষিতে পরিকল্পনায় নমনীয়তার ব্যবস্থা রাখা দরকার। কারণ নমনীয়তার ব্যবস্থা না থাকলে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে পরিকল্পনার লক্ষ্য অর্জন করা সম্ভব হয় না।
তথ্য নির্ভরশীলতা (Based on information):
একটি উত্তম পরিকল্পনা অবশ্যয়ই তথ্য ও অভিজ্ঞতা নির্ভর হওয়া উচিত। অবাস্তব ধারণা বা খেয়ালীর উপর নির্ভর করে পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হলে তা বাস্তবে সুফল প্রদান করতে পারে না। যে তথ্যের উপর নির্ভর করা হবে তা যথার্থ কিনা তাও বিবেচনা করা উচিত।
বাস্তবমুখী পরিকল্পনা (Realistic plan):
পরিকল্পনা সর্বদা বাস্তবমুখী হতে হবে। পরিকল্পনার মধ্যে বাস্তবমুখী উদ্দেশ্য থাকতে হবে এবং এই উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য বাস্তবমুখী কর্মসূচী থাকতে হবে।
উপায় সমূহের পূর্ণ সদ্ব্যবহার (Proper utilization of means):
একটি আদর্শ পরিকল্পনায় গৃহে নিয়ােজিত সকল উপায়সমূহের পূর্ণ সদ্ব্যবহারের নিশ্চয়তা থাকা উচিত। পরিকল্পনার সীমাবদ্ধতার কারণে যদি উপায়সমূহ অব্যবহৃত থাকে তবে ফলাফলের বিবেচনায় তা নেতিবাচক হতে বাধ্য।
এই ছিল তোমাদের এইচএসসি ২০২২ পঞ্চম সপ্তাহের গার্হস্থ্য বিজ্ঞান ১ম পত্র অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান বা উত্তর- নির্ধারিত লক্ষ্য অর্জনে ও প্রয়োজনে বিকল্প লক্ষ্য বাস্তবায়নে লক্ষ্যের শ্রেণিবিভাগ অনুসারে এর রূপরেখা প্রণয়ন।
আরো দেখুন-
প্রতি সপ্তাহে সকল স্তরের অ্যাসাইনমেন্ট সংক্রান্ত সকল তথ্য পাওয়ার জন্য বাংলা নোটিশ এর ফেসবুক পেজটি লাইক এবং ফলো করে রাখুন ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করে রাখুন এবং প্লেস্টোর থেকে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপটি ডাউনলোড করে রাখুন।